জন্মভূমি | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -এর বাংলা কবিতা |Jonmobhumi | a Bengali poem written by Rabindranath Tagore @sathethakprerona #viralshort #viralvideo #video #viralshorts #viralvideos #rabindranathtagore #lukochuri #bratatibandyopadhyay Rabindranath Tagore believed in unity and always sought to bring people together. At Bratati Parampara, we celebrate Tagore on every possible occasion, including episode 9 of 'Lukochuri', where elocutionist Bratati Bandopadhyay will honour the Bard in 'Kobitar Andarmahal Theke'. #rabindranathtagore #rabindranaththakur #janmabhumi #janmabhoomi জন্মভূমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে। সার্থক জনম, মা গো, তোমায় ভালোবেসে॥ জানি নে তোর ধনরতন আছে কি না রানির মতন, শুধু জানি আমার অঙ্গ জুড়ায় তোমার ছায়ায় এসে॥ কোন্ বনেতে জানি নে ফুল গন্ধে এমন করে আকুল, কোন্ গগনে ওঠে রে চাঁদ এমন হাসি হেসে॥ আঁখি মেলে তোমার আলো প্রথম আমার চোখ জুড়ালো, ওই আলোতেই নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে॥ ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশদের ২০০ বছরের শাসন থেকে আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছিল। ব্রিটিশ শাসনে ভারতীয়দের উপর চালানো হয়েছিল অকথ্য অত্যাচার। এই অত্যাচার, পরাধীনতার বেড়াজাল থেকে ভারতকে, ভারতবাসীদের মুক্ত করতে আত্মবলিদান দিয়েছে বহু বীর। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মহাত্মা গান্ধি, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, ভগৎ সিং, রাজগুরু, জহরলাল নেহরু, লালা লাজপত রায়, বাল গঙ্গাধর তিলক, প্রমুখ। দেশকে স্বাধীনতা এনে দেওয়ার পিছনে এঁদের অবদান অনস্বীকার্য। এই শুভদিনে তাঁদের প্রণাম জানাই। আজকের দিনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়ে থাকে। প্রধানমন্ত্রী দিল্লির লাল কেল্লায় পতাকা উত্তোলন করেন এবং দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান। একই সঙ্গে ৩১ বন্দুকের স্যালুট দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী এদিন দেশবাসীর উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে থাকেন। সেনারা প্রধানমন্ত্রীকে এদিন স্যালুট জানান। আজকের এই শুভ দিনে দেশের কল্যাণের জন্য নিজের কাছে শপথ গ্রহণ করুন। সব সময় দেশের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার অঙ্গীকারও গ্রহণ করুন। ভারতের ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসে আপনাদের সকলকে আরও একবার শুভেচ্ছা, অভিনন্দন এবং সম্মান জানিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করছি। জয় হিন্দ! You may search with 👇👇👇 #poem #bengalipoemrecitation #bengalirecitation #kobitapath #kobita #abritti #banglakobitaabritti #indipendenceday #swadhinata #indipandencedaysong #swadhin #india #sukantabhattacharya #sukant #bharat #Deshatyabodhak #deshatyabodhok kobita স্বাধীনতা দেশাত্মবোধক কবিতা আবৃতি বাংলা ছড়া বাংলা কবিতা পাঠ জন্মভূমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)[১] ছিলেন একাধারে বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।[২] তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।[৩] রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।[৪] রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,[৫] ৩৮টি নাটক,[৬] ১৩টি উপন্যাস[৭] ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন[৮] তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প[৯] ও ১৯১৫টি গান[১০] যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।[১১] রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত।[১২] এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন।[১৩] রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি প্রথম অ-ইউরোপীয় এবং প্রথম এশীয় হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হন।[১৪][১৫] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[১৬][১৭][১৮][১৯] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতৃপুরুষের আবাসভূমি বাংলাদেশের খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার অন্তর্গত ঘাটভোগ ইউনিয়নের পিঠাভোগ গ্রামে।[২০][২১][২২] বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।[২৩] আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।ক[›][২৪] ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার "অভিলাষ" কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা।[২৫] ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।[২৬] ১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়।[২৬] ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।[২৬] ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকি ভাবে বসবাস শুরু করেন।[২৭] ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।[২৭] ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।[২৭] ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে 'নাইট' উপাধিতে ভূষিত করেন।[২৭] কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।[২৮] ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।[২৯] ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩০] দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।[২৯] ১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।